cআনুমানিক ১৮১০ সালে দরিয়া গাজী নামের একজন দানবীর ব্যাক্তি দিঘীটি স্থানীয় লোকজনের পানিয় জলের সুবিধার্থে এই দিঘীটি খনন করেন । অত্র এলাকার লোকজন এই দিঘীর পানি ব্যবহার করতেন । দিঘীটি ২২ কানি সম্পত্তির উপর খনন করা হয় । বর্তমানে দিঘীর পারে সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঈদগাহ, হাফেজিয়া মাদ্রসা, জামে সমজিদ, কমিউনিটি ক্লিনিক সহ একটি কবরস্থান রয়েছে ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস